রবিবার, ০৫ অক্টোবর ২০২৫, ১০:৪৮ পূর্বাহ্ন

দৃষ্টি দিন:
সম্মানিত পাঠক, আপনাদের স্বাগত জানাচ্ছি। প্রতিমুহূর্তের সংবাদ জানতে ভিজিট করুন -www.coxsbazarvoice.com, আর নতুন নতুন ভিডিও পেতে সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের ইউটিউব চ্যানেল Cox's Bazar Voice. ফেসবুক পেজে লাইক দিয়ে শেয়ার করুন এবং কমেন্ট করুন। ধন্যবাদ।

টিসিবির ট্রাক, মূল্যস্ফীতি ও ন্যায্যতা

আহমেদ জাভেদ:

অর্থশাস্ত্রের জনক অ্যাডাম স্মিথের ধ্রুপদী গ্রন্থ‘দ্য ওয়েল্থ অব নেশনস’ প্রকাশিত হয় আজ থেকে প্রায় আড়াইশ বছর আগে, ১৭৭৬ সালে। স্কটিশ দার্শনিক ও নীতিশাস্ত্রবিদের এই গ্রন্থটির প্রতি আমাদের অবহেলা থাকলেও সেখানে কতগুলো গুরুত্বপূর্ণ বিশ্লেষণ বর্তমান সময়েও খুব প্রাসঙ্গিক। স্মিথের নাম পুঁজিবাদ ও মুক্তবাজার অর্থনীতির ‘প্রবক্তা’ হিসেবে অধিক প্রচারিত হলেও প্রকৃতপক্ষে তিনি তা ছিলেন না। গ্রন্থটির দুইশ ছেচল্লিশ নম্বর পৃষ্ঠায় স্মিথ সমাজে বঞ্চিত ও গরিবদের পক্ষে বাজার-হস্তক্ষেপের গুরুত্বের কথা বলেছেন। তার ভাষায়: “বিধিনিষেধগুলো যখন শ্রমজীবী গরিব মানুষদের পক্ষে কাজ করবে তখন সেগুলো সর্বদাই ন্যায়সংগত ও ন্যায্য কিন্তু কখনো কখনো নিয়মকানুনগুলো যখন নিয়ন্ত্রণকারীদের পক্ষে কাজ করে তখন সেগুলো আর ন্যায়সংগত থাকে না।” তার এই কথার বর্তমান সময়ের দিকনির্দেশনামূলক গভীর প্রাসঙ্গিকতার অবতারণা করতেই এ প্রবন্ধের সূত্রপাত।

কভিড মহামারীর প্রতাপ বর্তমানে ক্রমহ্রাসমান পর্যায়ে রয়েছে, তা সত্ত্বেও ভবিষ্যতে আরও কোনো ভ্যারিয়েন্ট নবরূপে দেখা দেবে না এমন নিশ্চয়তা আমরা কেউই দিতে পারি না। পৃথিবী যখন আর্থিক পুনরুদ্ধারের কষ্টকর কঠিন পথে চলতে শুরু করেছে ঠিক তখনই এক অসম যুদ্ধ আমাদের ওপর এসে পড়ল। সন্দেহ নেই এতে দুই বছরের বেশি সময়ের ক্ষতি পুষিয়ে নেওয়া নানাভাবে বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। বিশ্ববাজারে তেলের দাম বেড়েছে, বৈশ্বিক সরবরাহ-সংকট ও উৎপাদন ঘাটতি প্রকট আকার নিচ্ছে। বিশ^খাদ্য সংস্থার মতে গত ডিসেম্বর মাসের তুলনায় এ বছরের জানুয়ারি মাসে গড়ে খাদ্যপণ্যের দাম বেড়েছে ১.১ শতাংশ এবং একই সময়ে ভোজ্য তেলের দাম আন্তর্জাতিক বাজারে বেড়েছে ৪.২ শতাংশ। তবে আমাদের দেশে এই বিষয়ে তর্ক আছে আন্তর্জাতিক বাজারে যতটুকু দাম বাড়ে আমাদের দেশের পাইকাররা তারচেয়ে বেশি বাড়িয়ে দিতে পারেন কর্তৃপক্ষের বাজার পর্যবেক্ষণ ও তদারকির দুর্বলতার কারণে।

মহামারীতে কাজ হারিয়ে নতুন করে দরিদ্র হয়েছেন প্রায় দুই কোটি মানুষ। একদিকে কাজ হারানো ও প্রকৃত আয় কমে যাওয়া ও অন্যদিকে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্যের দাম বহুগুণে বৃদ্ধি পাওয়ার ফলে নিম্নবিত্তের সঙ্গে মধ্যবিত্তও অসহায় অবস্থায় পড়েছে। আর এজন্যই হয়তো খাদ্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধিকে খেটে খাওয়া মানুষের জন্য ‘নিষ্ঠুরতম কর’ মানা হয়। অর্থনীতির এঙ্গেল্স সূত্রমতে, দরিদ্র মানুষের মোট ব্যয়ের বেশিরভাগ অংশ খরচ হয় খাদ্যপণ্য ক্রয়ের পেছনে। ফলে, সে বাধ্য হয় বিকল্প পণ্য ভোগের মাধ্যমে প্রয়োজন মেটাতে। কিন্তু সমস্যা হলো বিকল্প ভোগ্যপণ্যের দামও এখন চড়া। ফলে সে আবার মূল পণ্যে ফিরে এসে তার ওপর বাড়তি চাহিদার চাপ বাড়ায় ফলে দাম আরও বেড়ে যায়।

মূল্যস্ফীতির এমন বাড়বাড়ন্তের প্রভাব গিয়ে পড়ে সরাসরি সঞ্চয়ের ওপর। দরিদ্র মানুষের আগের সঞ্চয়ের প্রায় সবটুকুই নিঃশেষ হয়েছে মহামারীর দুই বছরে। এখন নতুন করে সঞ্চয়ের চিন্তাও তারা করতে পারছে না। এর মধ্যে সরকার দুটি ভালো উদ্যোগ নিয়েছে। প্রথমত: সরকার টিসিবির ট্রাকসেলের জন্য বরাদ্দ বাড়িয়েছে। দ্বিতীয়ত: ভোজ্য তেলের আমদানির ওপর যে ১৫ শতাংশ কর ছিল সরকার তা প্রত্যাহার করেছে তা সত্ত্বেও বাস্তব অবস্থার লাগাম কি টানা যাচ্ছে তাতে? কিছুদিন আগে, একজন মন্ত্রী বলেছেন, “এখন ভালো ভালো পোশাক পরিধানকারীরাও টিসিবির লাইনে দাঁড়াচ্ছেন।” প্রথম আলোর ৪ মার্চ ২০২২ তারিখের পত্রিকার ২০তম পৃষ্ঠার একটি রিপোর্টের শিরোনাম: “বেড়েছে মাছ, মাংস, আটা-ময়দার দামও।” পরের দিন, ৫ মার্চে একই পত্রিকার ৮ নম্বর পৃষ্ঠায় লেখা: “মানুষ বড় কষ্টে আছে, একটা কিছু করুন: মার্চের শুরুতে আবহাওয়ার গরমকে ছাড়িয়ে গেছে বাজারের গরম। চাল, ডাল, পেঁয়াজ, চিনি, ভোজ্য তেলসহ প্রায় সব ভোগ্যপণ্যের দাম লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে।”

টিসিবির ট্রাকসেলের বাজারদরের তুলনায় কমমূল্যে অর্থাৎ ভর্তুকি মূল্যে নিত্যপ্রয়োজনীয় সামগ্রী বিতরণও সামাজিক সুরক্ষা কর্মসূচির অংশ, কিন্তু তা ব্যবস্থাপনাগত ত্রুটির কারণে সাধারণ মানুষের সময়ের অপচয় ও ভোগান্তি চরমে পৌঁছেছে। অর্থনীতিবিদ সিদ্দিকুর রহমান ওসমানী অর্থনীতির পালমা সূত্র ব্যবহার করে দেখিয়েছেন বাংলাদেশে আয়ের দিক থেকে শীর্ষ ১০ শতাংশের সঙ্গে সর্বনিম্ন ৪০ শতাংশের তুলনা করলে দেখা যায় জাতীয় আয়ের বিগত তিন দশকে শীর্ষ ১০ শতাংশ যারা মূলত অশ্রমিক তারা জাতীয় আয়ের ৩৭.৬৪ শতাংশ (২০০৫ সালে) ও ৩৮.১৬ শতাংশ (২০১৬ সালে) নিজেদের দিকে টেনে নিয়েছেন। অন্যদিকে সর্বনিম্ন ৪০ শতাংশ শ্রমজীবী মানুষ জাতীয় আয়ের ১৪.৩৬ শতাংশ (২০০৫ সালে) ও ১৩.১ শতাংশ (২০১৬ সালে) নিজেদের করতে পেরেছেন। অর্থাৎ অশ্রমিকদের আয় শ্রমিকের আয়ের চেয়ে দ্রুত বেড়েছে। যদিও এই বাড়তি আয় এসেছে শ্রমিকের বাড়তি কর্মদক্ষতা থেকে। ১৯৯৫-৯৬ থেকে ২০০৫-০৬ কালপর্বে শ্রমিক তার উৎপাদনশীলতা বাড়িয়েছে ২.৪২ শতাংশ, এর বিপরীতে তার আয় বেড়েছে ১.১৬ শতাংশ। এবং ২০০৫-০৬ থেকে ২০১৫-১৬ পর্যন্ত এই দশ বছরে খেটে খাওয়া শ্রমজীবী মানুষ তার উৎপাদনশীলতা আগের দশ বছরের চেয়ে প্রায় দুই গুণ বৃদ্ধি করে ৩.৫৯ শতাংশে উন্নীত করলেও এর বিপরীতে তার মজুরি বৃদ্ধি পেয়েছে মাত্র ০.০৩ শতাংশ। এই চিত্র থেকে স্পষ্ট যে, এ ধরনের আদিম মাত্রার শোষণ বর্তমান বাংলাদেশে বিরাজমান রয়েছে।

কার্ল মার্কস ‘প্যারিস ম্যানুস্ক্রিপ্টে’ (১৮৪৪) প্রকৃত অর্থে মজুরি নির্ধারণে পুঁজিপতি ও শ্রমিকের দ্বন্দ্বমূলক কঠিন সংগ্রামের দিকটির দিকে আমাদের মনোযোগ আকর্ষণ করেছেন। কিন্তু তিনি এও বলেছেন যে, এই দ্বন্দ্বে বিজয় হয় নিশ্চিতভাবেই পুঁজিপতি শ্রেণির। কারণ, পুঁজিপতি শ্রমিকদের ছাড়া বেঁচে থাকতে পারে কিন্তু শ্রমিক শ্রেণি পুঁজিপতি ছাড়া বাঁচতে পারে না। অর্থাৎ দুই শ্রেণির নির্ভরশীলতা পরস্পরের প্রতি রয়েছে কিন্তু পার্থক্য গড়ে দিচ্ছে সঞ্চয়। শ্রমিক শ্রেণির সঞ্চয় যৎসামান্য কিংবা নেই বললেই চলে কিন্তু পুঁজিপতি শ্রেণির সঞ্চয় বেশি বলে তারা অশ্রমিক হওয়া সত্ত্বেও সেই সঞ্চয়ই তাকে একদিকে যেমন জীবন ধারণের নিশ্চয়তা দিচ্ছে; অন্যদিকে, এটিই তাকে শ্রমিক শ্রেণির সঙ্গে মজুরি দরদামে বাড়তি ক্ষমতা দিচ্ছে। এজন্য শ্রমিক শ্রেণি একতাবদ্ধ হয়ে ক্ষমতা অর্জন (যেমন, ট্রেড ইউনিয়ন) করে মজুরি বৃদ্ধির দরদাম ও সুযোগ-সুবিধা আদায়ের ক্ষেত্রে ক্ষমতা অর্জনের পথকে ‘অগ্রহণযোগ্য’ মনে করে পুঁজিপতি শ্রেণি। কিন্তু বিপরীত দিকে পুঁজিপতি শ্রেণি বা মালিক শ্রেণির নিজেদের বিভিন্ন সমিতি বা ফোরাম গঠনকে ‘গ্রহণযোগ্য’ ও ‘স্বাভাবিক কাজ’ হিসেবে দেখা হয়।

প্রথম আলোর ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২২ তারিখের ষোল নম্বর পৃষ্ঠার শিরোনাম: “সাড়ে ১৩ টাকার সবজি ৩৮ টাকা হয় হাত বদল আর চাঁদাবাজিতে সরকারি সংস্থার প্রতিবেদন: দেশের কৃষকেরা যে বাঁধাকপি গড়ে সাড়ে ১৩ টাকা দরে বিক্রি করেন, সেই বাঁধাকপি ঢাকায় এসে খুচরা বাজারে বিক্রি হয় ৩৮ টাকায়। এই দর কৃষক পর্যায়ে বিক্রি হওয়া দামের প্রায় ৩ গুণ। শুধু বাঁধাকপি নয়, এভাবে বেগুন, শিম, ফুলকপি, বাঁধাকপি ও কাঁচা মরিচ কৃষক পর্যায়ের দামের ২ থেকে ৩ গুণ দরে বিক্রি হয় ঢাকার বাজারে। এর কারণ মধ্যস্বত্বভোগী, পরিবহন খরচ ও পুলিশের চাঁদাবাজি। কৃষি মন্ত্রণালয়ের জন্য কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের করা এক প্রতিবেদনে এই চিত্র উঠে এসেছে।” অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ বাংলাদেশে দুর্নীতি ও সুশাসনের অভাবের পাশাপাশি অদক্ষ ও অসম্পূর্ণ বাজারকে উন্নয়নের পথে বাধা বলে উল্লেখ করেছেন। এক্ষেত্রে ক্রেতার হাতে যথার্থ তথ্য না থাকাটাও অদক্ষ বাজারের বৈশিষ্ট্য বলে তিনি উল্লেখ করেছেন।

অ্যাডাম স্মিথ মনে করতেন “দুটি স্বতন্ত্র উদ্দেশ্যে” রাজনৈতিক অর্থনীতি কাজ করে। স্মিথের ভাষায়: “প্রথমটি হলো মানুষের জন্য প্রচুর আয়ের কিংবা জীবিকার ব্যবস্থা করা অথবা আরও সঠিকভাবে বললে মানুষকে এমন সক্ষমভাবে গড়ে তোলা যাতে সে নিজেই নিজের জন্য আয় কিংবা জীবিকার ব্যবস্থা করতে পারে। দ্বিতীয়টি হলো জনগণের জন্য নিবেদিত সেবা ও সুবিধাগুলো যেন পর্যাপ্ত ও নির্বিঘ্নে চলতে পারে তার জন্য রাষ্ট্রকে কিংবা কমনওয়েলথকে যথেষ্ট আয়ের জোগান দিয়ে যাওয়া।” নোবেল পুরস্কারে সম্মানিত অধ্যাপক অমর্ত্য সেন অ্যাডাম স্মিথের ‘দ্য থিয়োরি অব মরাল সেন্টিমেন্টস’ গ্রন্থের ভূমিকায় বলেছেন: “তিনি [স্মিথ] বিনামূল্যে সর্বজনীন শিক্ষা ও দরিদ্রদের জন্য প্রয়োজনীয় উপকরণ বিতরণে রাষ্ট্রের দায়িত্ব থাকার পক্ষে জোরালো যুক্তি দেখিয়েছেন। স্মিথের সময়ে আপৎকালীন ব্যবস্থা হিসেবে দরিদ্রদের সহায়তার জন্য আইন ছিল। স্মিথ রাষ্ট্রের কাছে গরিবদের জন্য এসব সুবিধার বাইরে আরও বৃহত্তর সক্ষমতা প্রদানের দাবি করেছেন। একটি কার্যকর বাজারব্যবস্থার অঙ্গপ্রত্যঙ্গ ও তার দায়িত্বসমূহের গ-ি অতিক্রম করে স্মিথের দৃষ্টি বহুদূর পর্যন্ত বিস্তৃত হয়েছে। উদাহরণস্বরূপ, বাজারব্যবস্থায় বিশ্বাস ও জবাবদিহির ভূমিকা নিয়েও কথা বলেছেন। একটি সফল বাজার-অর্থনীতিতেও অসমতা ও দারিদ্র্য থাকতে পারে যা নিয়ে তিনি গভীরভাবে ভেবেছেন। এমনকি এমন ধরনের বিধিনিষেধ যেগুলো আরোপে বাজার নিয়ন্ত্রিত হয়ে পড়বে সেসব ক্ষেত্রেও স্মিথ সমাজে বঞ্চিত ও গরিবদের পক্ষে বাজার-হস্তক্ষেপের গুরুত্বের কথা বলেছেন।”

মূল্যস্ফীতির এই সংকটময় সময়ে সরকার দরিদ্র মানুষের পক্ষে ন্যায্যতার জোরালো উদাহরণ সৃষ্টি করতে পারে। ভ্যাকসিন বিনামূল্যে দেওয়াই যুক্তিযুক্ত ও এটাই ভ্যাকসিন জাস্টিস। কারণ, পয়সা খরচ করে টিকা কিনতে হলে কিছু লোক টিকা কিনত না। যেসব পণ্য কিনলে আমার লাভ তো হবেই সঙ্গে অন্যের লাভও আছে সেসব পণ্য বাজারে ছাড়ার বদলে বিনামূল্যে বিতরণ করলে বেশি সুফল পাওয়া যায়। এতে সমাজে মানুষের মধ্যে সংক্রমণ ও মৃত্যুর ঝুঁকি কমে আসে ও সমাজ অধিক সুরক্ষিত হয়। পাশর্^বর্তী দেশ ভারতের সঙ্গে আমরা তুলনা করলে দেখব সেখানে টিকা বিনামূল্যে বিতরণ করা হয়নি, যদিও ভারত বিশে^ বৃহৎ টিকা উৎপাদনকারী দেশগুলোর একটি। কিন্তু আমাদের দেশে সরকারের জনগণের প্রতি অঙ্গীকারের কারণে আমাদের সমাজে ভারতের মতো টিকা- বৈষম্য সৃষ্টি হয়নি। সরকার জনস্বাস্থ্য সুরক্ষায় টিকার ন্যায্যতা নিশ্চিতে যেভাবে অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে ঠিক তেমনি মূল্যস্ফীতির এই কঠিন সময়ে ন্যায্যতা নিশ্চিতে গরিব ও মধ্যবিত্তের পক্ষে নীতিগত পদক্ষেপ গ্রহণ করবে বলে আশা করি।

লেখক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক। সভাপতি, বাংলার পাঠশালা ফাউন্ডেশন

ronieleo@gmail.com

Please Share This Post in Your Social Media

© All rights reserved © 2023
Developed by : JM IT SOLUTION